পুরো বিশ্বজুড়ে করো;নার কারণে ক্ষতি;গ্র;স্ত হয়েছেন কমবেশি সবাই। অনেক শিল্পে;ই কোটি কোটি ডলার লোকসান নেমে এসেছে। এই তালিকায় আছে বিশ্বের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিও। ভালো নেই সিনেমার আন্তর্জাতিক বাজার।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রেক্ষাগৃহ চালু করতে না পারায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বেশকিছু নামিদামি সিনেমা হল। সেই তালিকায় শিগগিরই যুক্ত হতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্যের ১২৮টি সিনেমা হল। আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু হলও। সব মিলিয়ে দুই দেশে প্রায় ২ শতাধিক হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লোকসানের মুখে।
সম্প্রতি ড্যানিয়েল ক্রেগ অভিনীত জেমস বন্ড সিরিজের ‘নো টাইম টু ডাই’ সিনেমাটি মুক্তির কথা ছিলো। সে উপলক্ষে একটু আশা জেগেছিলো হল ব্যবসায়ীদের মধ্যে। কিন্তু হঠাৎ ছবিটির মুক্তির তারিখ পেছানো হয়েছে। এটি চলতি বছরেই মুক্তি পাচ্ছে না। জানা গেছে আসছে এপ্রিলে মু;ক্তি দেয়া হবে ছবিটি।
জেমস বন্ড নিয়ে প্রযোজকের এমন সিদ্ধান্তে প্রেক্ষাগৃহ বন্ধের বিষয়টি আরও জোরালো হয়ে উঠেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে।
এসব নিয়ে দিন কয়েক আগে যুক্তরাজ্যের একটি জাতীয় দৈনিকে নিজের ব্যক্তিগত মন্তব্য তুলে ধরেছেন চলচ্চিত্র লেখক এবং সমালোচক পিটার ব্র্যাডশ। তিনি বলেন, ‘সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে আমরা এখন এক কঠিন সময় পার করছি। সামাজিক দূরত্ব মেনে সিনেমার শুটিং শুরু হলেও বড় পর্দায় সিনেমা দেখার সে সুযোগ নেই। কবে হল খুলবে কেউ জানে না।
‘জেমস বন্ড’, ‘ফাস্ট এন্ড ফিউরিয়াস’, ‘ব্ল্যাক উইডো’র মতো ছবিগুলো মুক্তি পিছিয়ে নিয়েছে। এমতাবস্থায় হল ব্যবসা চরম সংকটে পড়েছে। আমি মনে করি এভাবে চলতে থাকলে আমরা জাতিগতভাবে এক বিরাট হুম;কির সম্মুখীন হব।’
COMMENTS